User:T12/PSB: Difference between revisions

From Sarkarverse
Jump to navigation Jump to search
(→‎0033: new section)
(spacing)
Line 11: Line 11:
তুমি আলোকঝলমল, পূর্ণিমাদীপ মেঘলা রাতে,
তুমি আলোকঝলমল, পূর্ণিমাদীপ মেঘলা রাতে,
দিক্‌ভ্রান্তের তুমি ধ্রুবতারা একলা পথে,
দিক্‌ভ্রান্তের তুমি ধ্রুবতারা একলা পথে,
তুমি সকল ব্যাথার 'পরে মধুর প্রলেপ সবার কাছে ।।
তুমি সকল ব্যাথার 'পরে মধুর প্রলেপ সবার কাছে ।।
তোমারে চেয়েছি সকল কাজে,
তোমারে চেয়েছি সকল কাজে,
না-বলা ব্যাথার মাঝে আর্ত যেমন যাচে,
না-বলা ব্যাথার মাঝে আর্ত যেমন যাচে,
আছো দিনে, আছো রাতে, আছো সুখে, আছো দুঃখেতে,
আছো দিনে, আছো রাতে, আছো সুখে, আছো দুঃখেতে,
আছো সকল চলার পথে ক্লেশ ভোলাতে সাথে সাথে—
আছো সকল চলার পথে ক্লেশ ভোলাতে সাথে সাথে—
Line 38: Line 40:
নূতনের আলোক ওগো, ছিলে তুমি কোন্‌ সুদূরে ?
নূতনের আলোক ওগো, ছিলে তুমি কোন্‌ সুদূরে ?
জগতের ছন্দ এখন নাচছে তোমায় ঘিরে' ঘিরে' ।।
জগতের ছন্দ এখন নাচছে তোমায় ঘিরে' ঘিরে' ।।
আমার ওই আঁধার রাতে ঢাকা ছিলে কোন নিভৃতে ?
আমার ওই আঁধার রাতে ঢাকা ছিলে কোন নিভৃতে ?
নূতনের ডানা মেলে' এলে উড়ে' তিমির চিরে' ।।
নূতনের ডানা মেলে' এলে উড়ে' তিমির চিরে' ।।
কেটে' গেছে সব হতাশা, ফুটেছে আজ সকল আশা,
কেটে' গেছে সব হতাশা, ফুটেছে আজ সকল আশা,
সর্বব্যাপী ভালবাসা বাসছে এখন বিশ্ব জুড়ে' ।।
সর্বব্যাপী ভালবাসা বাসছে এখন বিশ্ব জুড়ে' ।।
Line 49: Line 53:
বন্ধু হে, হঠাৎ এলে হঠাৎ গেলে গহন রাতের মাঝে ।
বন্ধু হে, হঠাৎ এলে হঠাৎ গেলে গহন রাতের মাঝে ।
এসে' বললে হেসে', ব্যস্ত কাজে, এখন আমি যাই যাই যাই ।।
এসে' বললে হেসে', ব্যস্ত কাজে, এখন আমি যাই যাই যাই ।।
অনেকে চায় অনেক কিছু, দিতে তো হয় কিছু কিছু ।
অনেকে চায় অনেক কিছু, দিতে তো হয় কিছু কিছু ।
কর্মরত দেওয়া-নেওয়ায়, তাই যে সময় নাই নাই নাই ।।
কর্মরত দেওয়া-নেওয়ায়, তাই যে সময় নাই নাই নাই ।।
ধরণীর অনেক কোণে অনেকে চায় সঙ্গোপনে ।
ধরণীর অনেক কোণে অনেকে চায় সঙ্গোপনে ।
তাদের ডাকে দিই যে সাড়া, তাদের আমি চাই চাই চাই ।।
তাদের ডাকে দিই যে সাড়া, তাদের আমি চাই চাই চাই ।।
Line 64: Line 70:
বন্ধু, গাও গাও গাও মধুরগীতি, তন্দ্রা ভেঙ্গে' দিও ।
বন্ধু, গাও গাও গাও মধুরগীতি, তন্দ্রা ভেঙ্গে' দিও ।
বন্ধু, চাও চাও চাও নিরবধি, ওগো প্রিয়, অতি প্রিয় ।।
বন্ধু, চাও চাও চাও নিরবধি, ওগো প্রিয়, অতি প্রিয় ।।
(আজি) প্রাণের জড়িমা কেটে' গেছে, মনের সুষমা ভরে' গেছে ।
(আজি) প্রাণের জড়িমা কেটে' গেছে, মনের সুষমা ভরে' গেছে ।
আজ তোমার ছন্দে মধুনিষ্যন্দে আমাকে নূতন করে' নিও ।।
আজ তোমার ছন্দে মধুনিষ্যন্দে আমাকে নূতন করে' নিও ।।
আজ আলকার স্রোতে আলোকনিপাতে,
আজ আলকার স্রোতে আলোকনিপাতে,
লোকাতীত ভাবে ভরে' দিও ।।
লোকাতীত ভাবে ভরে' দিও ।।
Line 76: Line 84:
ওগো প্রিয়তম দেবতা আমার, নিদ্রা যখন তুমি নিজে ভাঙ্গালে—
ওগো প্রিয়তম দেবতা আমার, নিদ্রা যখন তুমি নিজে ভাঙ্গালে—
এসো নৃত্যে তালে, এসো নৃত্যে তালে ।।
এসো নৃত্যে তালে, এসো নৃত্যে তালে ।।
তিমির জগতে আমি ছিনু অচেতন, মিহির জীবনে মোর আসিলে নূতন ।
তিমির জগতে আমি ছিনু অচেতন, মিহির জীবনে মোর আসিলে নূতন ।
আলোর ছটায় তুমি এ কী করিলে, আমার জীবন-মন রঙে রাঙালে ।।
আলোর ছটায় তুমি এ কী করিলে, আমার জীবন-মন রঙে রাঙালে ।।
তুমি মনে মাতালে, মনে মাতালে,
তুমি মনে মাতালে, মনে মাতালে,
সব কুহেলিকা ভেদি' মর্মে এলে ।।
সব কুহেলিকা ভেদি' মর্মে এলে ।।
Line 88: Line 98:
বন্ধু তোমায় কী বলিব তিমিরের ঘুম ভাঙ্গায়ে' দিয়েছো ।
বন্ধু তোমায় কী বলিব তিমিরের ঘুম ভাঙ্গায়ে' দিয়েছো ।
আলোর পথেই চলিব, চলিব চলিব চলিব ।।
আলোর পথেই চলিব, চলিব চলিব চলিব ।।
অনাদরে থাকা কুসুমকলিটি মালায় গাঁথিয়া রেখেছো ।
অনাদরে থাকা কুসুমকলিটি মালায় গাঁথিয়া রেখেছো ।
ধূলিধূসরিত মনের অর্ঘ্য কোলেতে তুলিয়া নিয়েছো ।।
ধূলিধূসরিত মনের অর্ঘ্য কোলেতে তুলিয়া নিয়েছো ।।
সব বিনিময়ে তোমাকে পেয়েছি ।
সব বিনিময়ে তোমাকে পেয়েছি ।
তোমার কথাই শুনিব, শুনিব শুনিব শুনিব ।।
তোমার কথাই শুনিব, শুনিব শুনিব শুনিব ।।
Line 100: Line 112:
আমায় ছোট্ট একটি মন দিয়েছো অনেক আশা রেখে' ।
আমায় ছোট্ট একটি মন দিয়েছো অনেক আশা রেখে' ।
ডাকছে আমায় তারায় তারায় মেঘের ফাঁকে ফাঁকে ।।
ডাকছে আমায় তারায় তারায় মেঘের ফাঁকে ফাঁকে ।।
মাটির গন্ধে গাছের পাতায় নদীর স্রোতে দূর নীলিমায়
মাটির গন্ধে গাছের পাতায় নদীর স্রোতে দূর নীলিমায়
বাঁধা আমি পড়ে' গেছি শতেক বাধার পাকে ।
বাঁধা আমি পড়ে' গেছি শতেক বাধার পাকে ।
(তবু) ডাকছো আমায় তারায় তারায় মেঘের ফাঁকে ফাঁকে ।।
(তবু) ডাকছো আমায় তারায় তারায় মেঘের ফাঁকে ফাঁকে ।।
জানি বন্ধু কাছেই থাকো, দূরের থেকে কেন ডাকো !
জানি বন্ধু কাছেই থাকো, দূরের থেকে কেন ডাকো !
পারি কি তাকাতে আমি বলো তোমার দিকে ।।
পারি কি তাকাতে আমি বলো তোমার দিকে ।।
Line 113: Line 127:
তুমি মর্মে এসে' আমার ঘুম ভাঙ্গালে,
তুমি মর্মে এসে' আমার ঘুম ভাঙ্গালে,
তুমি নিজের রঙে আমার মন রাঙালে ।।
তুমি নিজের রঙে আমার মন রাঙালে ।।
ছিলো পথের ক্লান্তি, ছিলো বোঝার ভ্রান্তি,
ছিলো পথের ক্লান্তি, ছিলো বোঝার ভ্রান্তি,
জীবনকে অশান্তি বিষিয়ে ছিলো ।
জীবনকে অশান্তি বিষিয়ে ছিলো ।
তুমি নিজের হাতে তাদের সরিয়ে দিলে,
তুমি নিজের হাতে তাদের সরিয়ে দিলে,
তোমার ছন্দে প্রাণ নাচিয়ে দিলে
তোমার ছন্দে প্রাণ নাচিয়ে দিলে ।।
 
ছিলো মান-অপমান, ছিলো পাওয়ার পরিমাণ,
ছিলো মান-অপমান, ছিলো পাওয়ার পরিমাণ,
সকল বোঝা তুমি সরিয়ে দিলে ।
সকল বোঝা তুমি সরিয়ে দিলে ।
Line 128: Line 144:
কোন্‌ তিমিরের পার হ'তে ফুটে' উঠেছো মোর জীবনের ধ্রুবতারা !
কোন্‌ তিমিরের পার হ'তে ফুটে' উঠেছো মোর জীবনের ধ্রুবতারা !
কোন্‌ অমরার লোক হ'তে বয়ে এনেছো বসুধার সুধাধারা ।।
কোন্‌ অমরার লোক হ'তে বয়ে এনেছো বসুধার সুধাধারা ।।
এসো প্রভু প্রাণের ধূপে, এসো প্রভু মনের দীপে,
এসো প্রভু প্রাণের ধূপে, এসো প্রভু মনের দীপে,
এসো প্রভু হৃদয়ের নীপে, সুরভিত করো এই ধরা ।।
এসো প্রভু হৃদয়ের নীপে, সুরভিত করো এই ধরা ।।
এসো প্রভু প্রাণের তানে, এসো প্রভু মনের গানে,
এসো প্রভু প্রাণের তানে, এসো প্রভু মনের গানে,
এসো প্রভু হৃদয়ের ছন্দে, জাগাও ঘুমায়ে আছে যারা ।।
এসো প্রভু হৃদয়ের ছন্দে, জাগাও ঘুমায়ে আছে যারা ।।
Line 140: Line 158:
উচাটন মন মানে না বারণ, শুধু তার পানে যেতে চায়—
উচাটন মন মানে না বারণ, শুধু তার পানে যেতে চায়—
কেন চায় ওগো কেন চায়, কেন চায় ওগো কেন চায় ।।
কেন চায় ওগো কেন চায়, কেন চায় ওগো কেন চায় ।।
ধরণীর ধূলি বনের কাকলি ফেলে'আসা সেই মধু দিনগুলি,
ধরণীর ধূলি বনের কাকলি ফেলে'আসা সেই মধু দিনগুলি,
মনের মাধুরী সবাইকে নিয়ে তারই মাঝে মূরছায় ।।
মনের মাধুরী সবাইকে নিয়ে তারই মাঝে মূরছায় ।।
যত ছিলো কথা, যত ছিলো মান, না-বলা ব্যাথার যত অভিমান,
যত ছিলো কথা, যত ছিলো মান, না-বলা ব্যাথার যত অভিমান,
সবাই আজকে মিলিয়া মিশিয়া তারই পানে কেন ছুটে' যায় ।।
সবাই আজকে মিলিয়া মিশিয়া তারই পানে কেন ছুটে' যায় ।।

Revision as of 21:28, 7 December 2013

Tito Dutta   Talk   Editing events   Sandbox   Tasks   Extensions   PSB   PSS    


0021

Status:    Done

তুমি আলোকঝলমল, পূর্ণিমাদীপ মেঘলা রাতে,
দিক্‌ভ্রান্তের তুমি ধ্রুবতারা একলা পথে,

তুমি সকল ব্যাথার 'পরে মধুর প্রলেপ সবার কাছে ।।
তোমারে চেয়েছি সকল কাজে,
না-বলা ব্যাথার মাঝে আর্ত যেমন যাচে,

আছো দিনে, আছো রাতে, আছো সুখে, আছো দুঃখেতে,
আছো সকল চলার পথে ক্লেশ ভোলাতে সাথে সাথে—
সাথে সাথে, সাথে সাথে ।।

0022

Status:    Done

ওগো বন্ধু, বলিতে পারো সারা দিন ধরে' তুমি কী করো ?
যাহা কিছু আসে যাহা কিছু যায়, তোমার চরণতলে সব কিছু হয় ।
তোমার মনের মাঝে সব কিছু লেখা আছে,
এত কথা মনে রেখে' তুমি কী করো ।।

যত কিছু সুখ যত মধুরতা, যত কিছু দুঃখ যত বিরূপতা ।
এত নিয়ে লীলাখেলা কী করে' করো ?
বলো তোমার গোপন কথা কী আছে আরো ।।


0023

Status:    Done

নূতনের আলোক ওগো, ছিলে তুমি কোন্‌ সুদূরে ?
জগতের ছন্দ এখন নাচছে তোমায় ঘিরে' ঘিরে' ।।

আমার ওই আঁধার রাতে ঢাকা ছিলে কোন নিভৃতে ?
নূতনের ডানা মেলে' এলে উড়ে' তিমির চিরে' ।।

কেটে' গেছে সব হতাশা, ফুটেছে আজ সকল আশা,
সর্বব্যাপী ভালবাসা বাসছে এখন বিশ্ব জুড়ে' ।।

0024

Status:    Done

বন্ধু হে, হঠাৎ এলে হঠাৎ গেলে গহন রাতের মাঝে ।
এসে' বললে হেসে', ব্যস্ত কাজে, এখন আমি যাই যাই যাই ।।

অনেকে চায় অনেক কিছু, দিতে তো হয় কিছু কিছু ।
কর্মরত দেওয়া-নেওয়ায়, তাই যে সময় নাই নাই নাই ।।

ধরণীর অনেক কোণে অনেকে চায় সঙ্গোপনে ।
তাদের ডাকে দিই যে সাড়া, তাদের আমি চাই চাই চাই ।।

0025

Status:    Not done
Needs Devanagari script. Can try to transliterate, but there might be spelling mistakes. sad

0026

Status:    Done

বন্ধু, গাও গাও গাও মধুরগীতি, তন্দ্রা ভেঙ্গে' দিও ।
বন্ধু, চাও চাও চাও নিরবধি, ওগো প্রিয়, অতি প্রিয় ।।

(আজি) প্রাণের জড়িমা কেটে' গেছে, মনের সুষমা ভরে' গেছে ।
আজ তোমার ছন্দে মধুনিষ্যন্দে আমাকে নূতন করে' নিও ।।

আজ আলকার স্রোতে আলোকনিপাতে,
লোকাতীত ভাবে ভরে' দিও ।।

0027

Status:    Done

দাও সাড়া ওগো প্রভু ছন্দে গানে, দাও সাড়া ওগো প্রভু নৃত্যে তালে ।
ওগো প্রিয়তম দেবতা আমার, নিদ্রা যখন তুমি নিজে ভাঙ্গালে—
এসো নৃত্যে তালে, এসো নৃত্যে তালে ।।

তিমির জগতে আমি ছিনু অচেতন, মিহির জীবনে মোর আসিলে নূতন ।
আলোর ছটায় তুমি এ কী করিলে, আমার জীবন-মন রঙে রাঙালে ।।

তুমি মনে মাতালে, মনে মাতালে,
সব কুহেলিকা ভেদি' মর্মে এলে ।।

0028

Status:    Done

বন্ধু তোমায় কী বলিব তিমিরের ঘুম ভাঙ্গায়ে' দিয়েছো ।
আলোর পথেই চলিব, চলিব চলিব চলিব ।।

অনাদরে থাকা কুসুমকলিটি মালায় গাঁথিয়া রেখেছো ।
ধূলিধূসরিত মনের অর্ঘ্য কোলেতে তুলিয়া নিয়েছো ।।

সব বিনিময়ে তোমাকে পেয়েছি ।
তোমার কথাই শুনিব, শুনিব শুনিব শুনিব ।।

0029

Status:    Done

আমায় ছোট্ট একটি মন দিয়েছো অনেক আশা রেখে' ।
ডাকছে আমায় তারায় তারায় মেঘের ফাঁকে ফাঁকে ।।

মাটির গন্ধে গাছের পাতায় নদীর স্রোতে দূর নীলিমায়
বাঁধা আমি পড়ে' গেছি শতেক বাধার পাকে ।
(তবু) ডাকছো আমায় তারায় তারায় মেঘের ফাঁকে ফাঁকে ।।

জানি বন্ধু কাছেই থাকো, দূরের থেকে কেন ডাকো !
পারি কি তাকাতে আমি বলো তোমার দিকে ।।

0030

Status:    Done

তুমি মর্মে এসে' আমার ঘুম ভাঙ্গালে,
তুমি নিজের রঙে আমার মন রাঙালে ।।

ছিলো পথের ক্লান্তি, ছিলো বোঝার ভ্রান্তি,
জীবনকে অশান্তি বিষিয়ে ছিলো ।
তুমি নিজের হাতে তাদের সরিয়ে দিলে,
তোমার ছন্দে প্রাণ নাচিয়ে দিলে ।।

ছিলো মান-অপমান, ছিলো পাওয়ার পরিমাণ,
সকল বোঝা তুমি সরিয়ে দিলে ।
তোমার আলোয় আমায় ভরিয়ে দিলে ।।

0031

Status:    Done

কোন্‌ তিমিরের পার হ'তে ফুটে' উঠেছো মোর জীবনের ধ্রুবতারা !
কোন্‌ অমরার লোক হ'তে বয়ে এনেছো বসুধার সুধাধারা ।।

এসো প্রভু প্রাণের ধূপে, এসো প্রভু মনের দীপে,
এসো প্রভু হৃদয়ের নীপে, সুরভিত করো এই ধরা ।।

এসো প্রভু প্রাণের তানে, এসো প্রভু মনের গানে,
এসো প্রভু হৃদয়ের ছন্দে, জাগাও ঘুমায়ে আছে যারা ।।

0032

Status:    Done

উচাটন মন মানে না বারণ, শুধু তার পানে যেতে চায়—
কেন চায় ওগো কেন চায়, কেন চায় ওগো কেন চায় ।।

ধরণীর ধূলি বনের কাকলি ফেলে'আসা সেই মধু দিনগুলি,
মনের মাধুরী সবাইকে নিয়ে তারই মাঝে মূরছায় ।।

যত ছিলো কথা, যত ছিলো মান, না-বলা ব্যাথার যত অভিমান,
সবাই আজকে মিলিয়া মিশিয়া তারই পানে কেন ছুটে' যায় ।।

0033

Status:    Done

তোমার নামে তোমার গানে হয়েছি আপনহারা,
আঁধারপানে চলা পথিক পেয়েছি আলোকধারা।।

মাতাল হাওয়া মোহের ডোরে যদি বা চায় বাঁধতে মোরে,
মিষ্টি হেসে' বলবো তারে ভেঙ্গেছি পাষাণকারা ।।

সকল প্রাণই আদরণীয়, প্রণাম নাও আমার,
সকল মনই অতুলনীয়, নাও গো নমস্কার ।
এসেছিনু চলার ঝোঁকে মধুর মতই ফুলকোরকে,
আজকে মোহন নামের ডাকে হয়েছি বাঁধনছাড়া ।।