User:T12/PSB: Difference between revisions

21,859 bytes removed ,  24 January 2014
Archive
(→‎135: new section)
(Archive)
Line 11: Line 11:
* [[/RA]]
* [[/RA]]
----
----
== 111 ==
{{Status|done}}
<poem>
আজি বেণুকার বন কী কথা কয়,
পাতা ঝরিবার বেদনাতে হায় মূক মুখে সে যে চাহিয়া রয়
হারায়েছে সে যে সব শ্যামলিমা, ধূলিঝঞ্ঝায় সকল সুষমা
বেতসকুঞ্জে নীপনিকুঞ্জে মধু বায়ু আর নাহি বয়
রুদ্র দেবতা, এ কী তব খেলা অনল দাহনে অকরুণ লীলা
বর্ষার সুর আরও কত দূর, চাতক যাচিছে মরুতৃষায়
</poem>
== 112 ==
{{Status|done}}
<poem>
ঈশান কোণেতে মেঘ জমিয়াছে, খরতর বায়ু বহিতেছে
(আজি) কালবৈশাখী আসিয়াছে
গবাক্ষদ্বার বন্ধ করিয়া, অশনি ধ্বনিতে ত্রস্ত হইয়া
গৃফকোণে বসে' সকলে এখন নীরনর্ত্তন শুণিতেছে
কত প্রিয় তরু উপড়িয়া যায়, আহত ফলেরা ঝরে' পড়ে' যায়
ঝঞ্ঝা গতিতে শিলাবৃষ্টিতে নীড়হারা পাখী কি কাঁদিতেছে
নিদাঘের মাঝে বজ্ররূপেতে রুদ্র দেবতা এ কি নাচে মাতে!
জলে থাকা তরী মহা আতঙ্কে ঢেউয়ের দোলায় দুলিতেছে
</poem>
== 113 ==
{{Status|done}}
<poem>
বিশাখাতনয় বৈশাখ তুমি ভৈরবদ্যুতি নিয়ে এসেছো
ধরার প্রতিটি অণুতে অণুতে রুদ্র ঝলক ভরে' দিয়েছো
ধূলিঝঞ্ঝায় সবে ধূসরিত, সবুজের শোভা প্রায় বিলুপ্ত
তপ্ত ভূমেতে শুষ্ক তৃণেতে ঋতু-পরিচয় বলে' দিয়েছো
সরিতার জল সরিয়া গিয়াছে, নির্মেঘ রাত তারায় ভাসিছে
যাহার লীলায় সব কিছু হয় অপরূপ রূপে তারে এনেছো
</poem>
== 114 ==
{{Status|done}}
* '''Note''': Please check the spelling of "nupur" first line, second last word
<poem>
কেকা-কলরবমুখরিত প্রাতে কে গো এলে নুপুর পা'য়
শত বীণানন্দিত মধুর নিক্কনে জলদের ছটা মেখে' গা'য়
তালী-তমালেরা আজ নব রূপে সেজেছে, নীপনিকুঞ্জ সুবাসে হেসেছে
স্নিগ্ধ সমীরণ কেতকীপরাগ মাখি' দূর নীলিমায় ভেসে' যায়
দর্দুরেরা আজ আনন্দে মেতেছে, যুথিকারা আজ তার সনে কী যেন কী কহিছে
সলাজ কামিনী ফুল সুগন্ধ ছড়ায়ে কার পানে বারে বারে চায়
</poem>
== 115 ==
{{Status|done}}
<poem>
বরষার রাতে তুমি এসেছিলে রজনীগন্ধা-বনে
আমি ছিনু অভিমানে অর্গল-দেওয়া ঘরে, ছিনু ছোট্ট গৃহকোণে
ঝটিকার পর ঝটিকা এসেছে, আঘাতের পর আঘাত লেগেছে
তবু তুমি সারা রাত জেগেছিলে সুরের ঐকতানে
মুষলধারায় বৃষ্টি নেমেছে, ঝাপ্টার পর ঝাপ্টা লেগেছে
তবু তুমি সারা রাত জেগেছিলে মমতামধুর তানে
ঝড়ের রাতে তুমি এসেছিলে রজনীগন্ধা-বনে
আমি ছিনু আনমনে অর্গল-দেওয়া ঘরে, রজনীগন্ধা জানে
</poem>
== 116 ==
{{Status|done}}
<poem>
বরষা এসেছে নীপনিকুঞ্জে বেতসকুঞ্জে নাচিতে নাচিতে
শিখীরা সকলে ছন্দে মেতেছে
বীনার ধ্বনিতে মন্দ্রিত গীতিতে ছন্দহারা ধরা প্রাণ পেয়েছে
যুথির সুবাস ভাসে সজল হাওয়ায়, মনের পরাগ হাসে মধুর মায়ায়
ছন্দে ছন্দে বিপুলানন্দে আধমরা তবু সব জেগে' উঠেছে
</poem>
== 117 ==
{{Status|done}}
<poem>
বরষার দিনে সবাকার সনে ঐকতানে এগিয়ে চলো
এগিয়ে চলিতে নাহি চাহ যদি, ঝরা পাতারই গল্প বলো
শুয়ে ঝরা পাতারই গল্প বলো
সবাই আজিকে মেতেছে ছন্দে কেকা-কলরব শিখীর কন্ঠে
সলাজ ধরণী নেচে' চলে সে যে, সবুজের সাজে মন ভোলালো
হাসিখুশীভরা এই সমারোহে উতলা পবন নানা দিকে বহে
আলাপে আবেশে গানে উল্লাসে সবার জীবন ভরিয়ে তোলো
</poem>
== 118 ==
{{Status|done}}
<poem>
বরষা এসেছে, ভরসা এসেছে, চাতকের তৃষা মিটেছে
শুষ্ক তৃণেরা শ্যামল শোভায় গালিচার রূপ ধরেছে
জল পড়িতেছে ঝমাঝম্‌ করে অমরার সুধা যেন ঝরে' পড়ে
হারানো মাধুরী তরুতে ফিরেছে, জীবেরা নূতন প্রাণ পেয়েছে
(আজি) চলো ছুটে চলি লক্ষ্যের পানে দুরন্ত গানে দুর্দম প্রাণে
ফিরে' চাহিবার ঘুমে কাটাবার সব অবসর চলে' গেছে
আজ সব অবসর চলে' গেছে
</poem>
== 119 ==
{{Status|done}}
<poem>
মেঘ, তুমি কাছে এসো, কল চাই, আরো জল চাই
সবুজ ধানের চারা শুকাইয়া যায়, এক কণা জল নাই, জল নাই
নেবুর ফুলেতে আজও মধু ভরেনি, আতার ফুলেতে কোন ফল ধরেনি
বাতাবীর ফুল গন্ধে মাতেনি, এই নিদারুণ খরা থেকে ত্রান পেতে চাই
কদম্বকলি সব ঝরে' পড়ে' যায়, রজনীগন্ধা ফুল ফুটিতে না পায়
আগুনের হল্কায় মাটি পুড়ে' যায়, বর্ষার স্নিগ্ধতা কোথা খুঁজে' পাই
</poem>
== 120 ==
{{Status|done}}
<poem>
শারদপ্রাতে মোর একতারাতে শেফালীপগন্ধে মোর মন গানে মেতেছে
মন্দমধুর হাওয়াতে শিশিরে ভেজা মর্ত্যভূমিতে নৃত্যে তালে ধরা ছুটে চলেছে
(আজ) আলোর পথে নাই মেঘের মানা, নীলাকাশে পাখী মেলেছে সব ডানা
এই অবারিত পরিবেশে প্রাণের নবাবেশে উদ্বেল হিয়া কোথা' ভেসে' চলেছে
(আজ) প্লাবনের বারিধারা কমে' এসেছে, জেগে ওঠা-ভূমি নব সাজে সেজেছে
ভূলোক-দ্যুলোক মাঝে নন্দন-মধুসাজে কে গো নিজে ধরা দিলে সবার কাছে
</poem>
== 121 ==
{{Status|done}}
<poem>
আমি শরৎ সকালে শিশিরেতে ধুয়ে' শেফালীর মালা গেঁথেছি
আমি শেফালীর মালা গেঁথেছি
সাজাবো যতনে তোমার চরণে এই সাধ নিয়ে এসেছি
তখন শাদা মেঘরাশি আকাশেতে ভাসি' চলেছিলো মধু মাখিয়া
তখন দুলিতেছিলো সে সুরভি-রভসে কমল-কুমুদ হাসিয়া
আমি সেই পরিবেশে বসিয়া আবেশে মালাগুলি মোর গেঁথেছি
মালাগুলি মোর গাঁথা নয় শুধু ঝরা শেফালিকা কুড়ায়ে'
আছে মমতার গীতি প্রভাতের প্রীতি প্রতি পাপড়িতে জড়ায়ে'
আমি সারা সকালটি সব কাজ ফেলি মালাগুলি মোর গেঁথেছি
শুধু মৃদু হেসে' শুধু ভালোবেসে তোমার লাগিয়া এনেছি
</poem>
== 122 ==
{{Status|done}}
<poem>
পথিক, তুমি একাকী এসে' শিউলি-ঝরা রাতের শেষে,
দুয়ার আমার বন্ধ দেখে' দাঁড়িয়েছিলে পথেরই পাশে
ঘুমে আমার জড়ানো আঁখি, কিছু বা দেখি, কিছু না দেখি,
(তাই) রাতের শেষে হিমে ভিজে' তুমি ভোরে চলে' গেলে অরূপে ভেসে
আমার দ্বারের যূথিকা লতা এখনো বহে তব বারতা,
শিশিরের জল মুছিতে মুছিতে জেগে' আছে সে যে তোমারই আশে
সেই সময় যদি দ্বার খুলিতাম, কোন কিছু কথা কাণে কহিতাম
শারদ নিশীথে তাহারই সুরেতে ভাসিয়া যেতাম মিলে' মিশে'
</poem>
== 123 ==
{{Status|done}}
<poem>
শরৎ ওই আসে, ওই আসে, ওই আসে
শরৎ নাচের তালে তালে পা ফেলে' ফেলে'
মন্দাক্রান্তা ছন্দে ধরায় হাসে
শরৎ  শুধু নয় শেফালীর সুগন্ধতে
শরৎ  শুধু নয় শাদা মেঘের ভেলাতে
শরৎ  প্রাণে আসে, শরৎ মনে আসে
শরৎ  ভুবনকে ভুলিয়ে মর্মে হাসে
শরৎ  শুধু নয় বাতাবী নেবুর গন্ধে
শরৎ  শুধু নয় কুশ-কাশ দোলার ছন্দে
শরৎ  প্রাণে আসে, শরৎ মনে আসে
শরৎ  ভুবনকে ভুলিয়ে মর্মে হাসে
</poem>
== 124 ==
{{Status|done}}
<poem>
শরৎ তোমার সুরের মায়ায় আকাশ-বাতাস মাতালো
দূর নীলিমার সুধারাশি ধরার জীবন রাঙালো
জলে ভরা সরিতারা, শ্যামলিমায় গাছপালারা
মধুর গন্ধে ফল-ফুলেরা সোণার স্বপন জাগালো
রজত রঙের মিষ্টি মেঘে সকল আশা আছে জেগে'
সকল ছন্দ ছুটছে বেগে তার পানে যে সব কিছুকেই নাচালো
</poem>
== 125 ==
{{Status|done}}
<poem>
(আজ) আকাশে তারার মেলা, ধরনী আত্মহারা
ফুলের সুবাসে মদির বাতাসে সবাই হাসিখুশীতে ভরা
আজ আলোধারা বহে' যায়, খুশীতে পাপিয়া গায়,
আজ মধুনিক্কনে রাতুল চরণে কে গো এলো প্রাণভরা
আজ সুধাধারা বহে' যায়, খুশীতে ত্রিলোক গায়
আজ সকল আকূতি মধুরসে মাখি' কে গো এলে মধুভরা
</poem>
== 126 ==
{{Status|done}}
<poem>
এক পরিক্রমার হলো অন্ত
দিন তিথি বহে' যায়, বৎসর চলে যায়
কত ফুল ঝরে' যায়, কত ফল পড়ে' যায়
কত উত্তাপে ছন্দে গানেতে কত উদ্বেগে অশ্রুধারাতে
বৎসর ছিলো মোর প্রাণে মিশে', আজি হায় হারাইয়া যায়
অজানায় সরে' যায়
যারা আসে, আসে যাবার জন্যে
যারা যায়, যায় আসার জন্যে
দূর নীলিমায় যারা ভেসে' যায় তারা পুনঃ এসে' যায়
নব রূপে এসে' যায়
</poem>
== 127 ==
{{Status|done}}
<poem>
এক নূতনের সুর আজি বাজলো ফুলে ফুলে দোলা দিয়ে
ধরিত্রী নব সাজে সাজলো, সব ক্লেশ-বাধা দিলো ভুলিয়ে
আজ সুমুখে চলার পথে নেই কোন বাধা, কন্ঠভরা গান একই সুরে সাধা
আজ ভেদ ভুলে মিলে'মিশে' এগিয়ে চলো হেসে'
(চলো) সবাইকে সঙ্গে নিয়ে
নৃত্যের ছন্দে অমিত আনন্দে পরাণের পরাগের সুরভিত গন্ধে
নববর্ষের এই হর্ষের পরিবেশে
সে গো কোথা সবারে যে দিলো নাচিয়ে, দিলো মাতিয়ে
</poem>
== 128 ==
{{Status|done}}
<poem>
বৎসর, নব বৎসর, তুমি কল্যাণ এনো চারিদিকে
নূতন ভোরের হাতছানিতে নূতন ঊষার নবালোকে
বৃক্ষ-লতারা সবুজে ভরুক, বন্য পশুরা নিরাপদ হোক,
পাখীরা কণ্ঠে অমিয় ভরিয়া উড়িয়া বেড়াক দিকে দিকে
মানুষে মানুষে ভেদ দূর হোক, বুদ্ধির অপচয় রোধ হোক,
শক্তির সর্বনাশা প্রতাপ সংযত হোক সব দিকে
</poem>
== 129 ==
{{Status|done}}
<poem>
সুরের ধারা এগিয়ে চলে প্রাণের ধারার সাথে
ঝড়-ঝঞ্ঝা-বজ্র, স্নেহ-ভালবাসা-মধুর গেহ
সবাই আছে সুরে বাঁধা, আছে সুরে মেতে'
নব বর্ষের নূতন আলো তোমার সুরে সুর মেলালো
কোন কিছুই বেসুরো নয় লীলার এ জগতে
জানি বন্ধু, কাছেই আছো, সুখ-দুঃখের ভার নিয়েছো
কবে তোমার কথা ভেবে' ভেবে' ভাসবো তোমার স্রোতে
নব বর্ষের এই প্রভাতে তোমার হাসিতে হাসিতে
</poem>
== 130 ==
{{Status|done}}
<poem>
সোণালী ভোর জীবনে মোর আবার কি রে আসছে ফিরে'
শত ব্যাথার, শত বেদনার, শত লাঞ্ছনার আঁধার চিরে'
কত প্রদোষ, কর প্রভাত, কত শরৎ, বসন্ত রাত
কত আশা, কত ভরসা ভেসে' গেছে অশ্রুনীরে
পূর্বাকাশে অরুণ হাসে, বাতাস ভাসে ফ্যলসুবাসে
নন বর্ষে নব হর্ষে ব্যাথার স্মৃতি যায় যে সরে'
</poem>
== 131 ==
{{Status|done}}
<poem>
নব বর্ষে আলো আজি সবারে আনন্দ দিতে
ফুলে ফলে পাতায় রসে সুরভিতে মন মাতাতে
যারা চলে' গেছে দূরে, দূর হতে আরও দূরে
তারা আজও বেঁচে আছে সুরেরই সুধাঝঙ্কারে
(আজি) তাদের আশিস সুরের স্রোতে প্রেরণা দিক চলার পথে
চয় ঋতুর পরিক্রমা মেরু হিমের ওঠা-নামা
এই পরিবেশে এসে' প্রাণ ঢেলে' দিই সবার হিতে
</poem>
== 132 ==
{{Status|done}}
<poem>
জন্মতিথিতে নূতনের স্রোতে নূতনের আলো যেন পাই
ছন্দোময়ের ছান্দসিকতা নব ভাবে ভরে' নিতে চাই
যাহা দিবে তা' দু'হাত পেতে নোব, যা শোণাবে তাহা মর্মে রাখিবো
তোমার জীবন তোমাকেই দোব, তব নামে যেন মেতে' যাই
কচি কিশলয় পত্র হয়েছে, রক্তিমা-শামলিমায় ভরেছে
নব শক্তিতে নব সামর্থ্যে সবার কাজে লাগিতে চাই
নিরাশার গান গাইবো না আর, জীবনকে কভু ভাবিবো না ভার
অযুত ছন্দে মধুরানন্দে তব বাণি যেন বয়ে যাই
</poem>
== 133 ==
{{Status|done}}
<poem>
তব শুভ জন্মদিনে
প্রভাতের আলো নব রূপে আসে, নব ভাবে আসে ক্ষণে ক্ষণে
(আজ) আকাশে বাতাসে সুধা উপচিয়া যায়
খুশীর জোয়ারে উদ্বেল হিয়া কোথায় ভাসিয়া যায়
(আজ) পাওয়ার আনন্দে মোহন ছন্দে মধু স্মৃতি পড়ে মনে
আজ নীলাকাশে স্নিগ্ধ বাতাসে পাখীরা গাইয়া যায়
গাছের মুকুলে হাসিমাখা ফুলে মধু ধারা বহে' যায়
(আজ) সকলের কাছে সকলের মাঝে তোমারে পেয়েছি প্রাণে প্রাণে
</poem>
== 134 ==
{{Status|done}}
<poem>
জনম লগনে
(তব) জনম লগনে প্রভাতের আলো নব রূপে এলো নব আশ্বাসে
সকল চাওয়ার সকল পাওয়ার পূর্ণতা এলো স্মিত নীলাকাশে
আজ পাখীরা কী কথা কয়, ফুলে ফলে গাছ নত হয়ে' রয়
আজ মন্দ্রিত বনে মধুর পবনে সবাই নাচিছে নব উল্লাসে
আজ হাসিতে খুশীতে গীতে তৃপ্তিতে পূর্ণতা এলো নূতন বাতাসে
</poem>
== 135 ==
{{Status|done}}
<poem>
জন্মদিনে এই শুভ ক্ষণে প্রাণভরা অপার আনন্দে
অণুতে অণুতে প্রতি পরমাণুতে দোলা লাগে নব বর্ণ গন্ধে
খুশীতে বিভোর আপনহারা, সবাকার মন আবেশে ভরা
উদ্বেল হিয়া তোমারই লাগিয়া নেচে' চলে মোহন ছন্দে
ভালোবেসে এসেছো কাহটিতে রয়েছো, আলোর ছটায় আছো সবার আনন্দে
</poem>
14,091

edits